চিরঞ্জীব হালদারের কবিতা
উন্মাদ আশ্রমের আলো
উন্মাদ আশ্রমের আশে পাশে আমাকে ঘুরতে
দেখেছেন?
বুনো তিতির পাখির ডিম বা শংসাপত্র খোয়া এক পাগলীর সাথে দেখা হবার কথা ছিলো।
আমাদের দ্বিচক্রযান কোন বৈধ কাগজ ছাড়াই
বুনো পথ চিনে নিতে পেরেছিল।
অথচ সফর এক গোলকধাঁধা।
বলতে পারিনি ঠিক কোন দরজায় পা দিলে
বাবুলালকাকার নীল লুঙ্গীর গীতবিতান
দেখতে পাবো রোদদূরে।
ভারি শেকলের শব্দে দিসেহারা দ্বিচক্রযান
হারিয়ে ফেলে নবীকৃত না করা বৈধতা।
একজন বলেছিল আমার ভিজে যাওয়া বৈধতা
বুকের খাঁজ থেকে বের করে এক পাগলী
জ্যোৎস্নায় শুকোতে দিতো।
জ্বালানী না ফুরানো বাইক উন্মাদ আশ্রমের
পরিত্যক্ত শিকলকে নিয়ে জ্যোৎস্না নিভে গেলে
পাগলীকে খুঁজতে বের হয়।
আমার হাতে যে টর্চ দেখছেন সেটা পাগলী
আমাকে পাঠিয়েছিল এটা কি আপনাদের
জানানো ঠিক হবে।
উন্মাদ আশ্রমের আলো
উন্মাদ আশ্রমের আশে পাশে আমাকে ঘুরতে
দেখেছেন?
বুনো তিতির পাখির ডিম বা শংসাপত্র খোয়া এক পাগলীর সাথে দেখা হবার কথা ছিলো।
আমাদের দ্বিচক্রযান কোন বৈধ কাগজ ছাড়াই
বুনো পথ চিনে নিতে পেরেছিল।
অথচ সফর এক গোলকধাঁধা।
বলতে পারিনি ঠিক কোন দরজায় পা দিলে
বাবুলালকাকার নীল লুঙ্গীর গীতবিতান
দেখতে পাবো রোদদূরে।
ভারি শেকলের শব্দে দিসেহারা দ্বিচক্রযান
হারিয়ে ফেলে নবীকৃত না করা বৈধতা।
একজন বলেছিল আমার ভিজে যাওয়া বৈধতা
বুকের খাঁজ থেকে বের করে এক পাগলী
জ্যোৎস্নায় শুকোতে দিতো।
জ্বালানী না ফুরানো বাইক উন্মাদ আশ্রমের
পরিত্যক্ত শিকলকে নিয়ে জ্যোৎস্না নিভে গেলে
পাগলীকে খুঁজতে বের হয়।
আমার হাতে যে টর্চ দেখছেন সেটা পাগলী
আমাকে পাঠিয়েছিল এটা কি আপনাদের
জানানো ঠিক হবে।
No comments:
Post a Comment