Friday, January 8, 2021

অপরা কবিতা

চিরঞ্জীব হালদার

 কে কাকে আর ভঙ্গ করে বলো কী বা ভঙ্গ করার আছে গুন
অযোধ্যার পাহাড়ে বসে একা দেখিতেছো ভার্চুয়ালই মুন
কাঁথা বোনা বুড়ি নিরুদ্দেশ বুকে ধারণ করো কাঁথা স্টিচ
নিম্ন বিত্ত অন্য অাগুন জ্বালে চোয়া ঢেকুর জ্বালায় পেটের নিচ।
ক্রম ভাস্বর আলোর কথা বলো দুত্যি কি আর মাপ তে পারে রিপু
হরধনু ভঙ্গ করে নাঙল চালায় দেখ পাশের বাড়ির দিপু।
দিপুর আছে আমডাঙার ই মাঠ দিপুর তেঁতুল পাতায় আছে সুজন
সম্পর্কের মধ্যে দ্রিদিমি বাজে ফলিডলের স্রোতে ভাসে দু'জন।
থ্রি কোয়াটার  পেগের পরে চাঁদ উঠেছে দেখো জোৎস্না নিরুদ্দেশ
রিবন সুতোয় ঝুলছে জন্মদিন হেসে ওঠে কলঙ্কিত কেশ।

মন্থন 


ইহা সমস্ত।এবং সম্মত।নাড়ু পাকাইবার জন্য।কোথাও কোন অবশিষ্ট নাই।
বারকোষ টি সোনার বা কাষ্ঠের। উপাদানেরা শায়িত।নিদ্রা মুখর।উৎসবী।যথা সময়ে জাগরণ দেওয়া আবশ্যক।
বায়ু কণা আছে। যেমন থাকিতে হয়। ধার্মিক আছে।তার দন্ড টি অদৃশ্য।তাহার ও একটি কর্তব্য স্থির। কেহ জানেনা।ঠিক সময়ে নাকি সূচি দ্বার
ভেদ করিয়া কিছু একটা নির্গত হইবে।
আপনি ভাবিতে থাকুন।ভাবনাই আপনার সমূহ কর্তব্য।বাসায় বিদ্যমান থাকিবেন।না থাকাই ধর্মের অন্তরায়।
এক্ষনে যাহা বলা হইল। তাহা বলা হইল কি।
আপনাকে বলা হল নায়ক।যুদ্ধাস্ত্র নেই। চুম্বক আধার নেই। জিঘাংসা নেই। আপনি নায়ক।
আপনি প্রলুব্ধ। প্রলোভিত। নিত্য বর্তমান।
হেমকনা। ফুলেরা জয়গান করে।মুগ্ধ প্রজাপতি।
পরাগবহনী মাত্র।
হে ঈশ্বরী।ঈশ্বর ক্ণা। দাড়ি। কমা। রেফ। বিসর্গ। বিন্দুচন্দ্রে জাগ্রত।শুধু পাকানোর অপেক্ষা মাত্র।
হে দাসী। হে দ্বারী। হে নৈতিক কারুকর্মা। 
আপনাদের পদ ব্যাতিরেকে এই নাড়ু কর্ম।নাদ ও স্রোতের মধ্যবর্তী। শুধু হেতু আখ্যান বলার অপেক্ষায়। প্রসবিত প্রহর।
দেখুন অষ্ট চন্দ্রমা।দেখুন। আপনারা আসন গ্রহন করুন রাত্রিনাগর।

৩- নভেম্ব র-২০



বান্ধবধর্ম


হাস্নুহেনার নিচে দাঁড়িয়ে দিনের ধর্ম ত্যাগ করার
 পর  ধর্মরাত্রি কে বলি 
মার্জনা করবেন।
আমার শিকড়ের স্বপ্ন গুলো সিফন
 পরিধানে এক একজন অবধূত।
আপনার বুলন্দী আসবাব উত্তরীয়ের পাশে
যাযাবর হরফের গুলতানির এরা সফল অনুবাদক।

আপনার থেকে এক কুনকে রাতশষ্য ধার দেবেন।

আমি অঙ্গীকার বদ্ধ ইহাদের সব ফুল 
পাখি জন্মের দিকে নোলক ঠোঁটে উড়াল দেবে।
ভালো থেকো মানসবান্ধবী।

No comments:

Post a Comment