কবিতা
মন্মন্তর যাপন
দেবাশীষ চট্টোপাধ্যায়
যথেষ্ট খিদের জন্মে,এখনো পোষা ভাতের মুখ থেকে ঢেকুরের ক্লান্তি নামেনি,ক্রমেই বাসি বরফের ছায়ায়,ছিদ্র ছিদ্র হয়ে ফুঁটে উঠি এমন!
আজ তীব্র প্রতিধ্বনির তৃষ্ণা মেটাতে,আমি আর আমার চরিত্রের পিঠে পলাতক সংকেত টেনে দেখেনি-ওরা কেউ মানুষ নয়,ওরা কোন যান্ত্রিক জলচাবিও নয়,শুধু দীর্ঘযৌবন কামড়ে একটি শিশুর জন্মকালীন আঙ্গুলে স্পর্ধার পতাকা বেধেছে!অনুর্বর নদী চেয়ে প্রতিটি মাসুলের উচিত চোখে রুমাল বেধেছে,এক এক করে গুনে নিয়েছে দেহের সমস্ত রং,আরো কাল্পিকছায়ার লব্ধিকরনে,সভ্যতার গণিততত্ত্ব খুলে দেখেছে,শত মন্মন্তর আলোকবর্ষ কিছু!
মন্মন্তর যাপন
দেবাশীষ চট্টোপাধ্যায়
যথেষ্ট খিদের জন্মে,এখনো পোষা ভাতের মুখ থেকে ঢেকুরের ক্লান্তি নামেনি,ক্রমেই বাসি বরফের ছায়ায়,ছিদ্র ছিদ্র হয়ে ফুঁটে উঠি এমন!
আজ তীব্র প্রতিধ্বনির তৃষ্ণা মেটাতে,আমি আর আমার চরিত্রের পিঠে পলাতক সংকেত টেনে দেখেনি-ওরা কেউ মানুষ নয়,ওরা কোন যান্ত্রিক জলচাবিও নয়,শুধু দীর্ঘযৌবন কামড়ে একটি শিশুর জন্মকালীন আঙ্গুলে স্পর্ধার পতাকা বেধেছে!অনুর্বর নদী চেয়ে প্রতিটি মাসুলের উচিত চোখে রুমাল বেধেছে,এক এক করে গুনে নিয়েছে দেহের সমস্ত রং,আরো কাল্পিকছায়ার লব্ধিকরনে,সভ্যতার গণিততত্ত্ব খুলে দেখেছে,শত মন্মন্তর আলোকবর্ষ কিছু!
No comments:
Post a Comment