Sunday, August 5, 2018

চিরঞ্জীব হালদারের কবিতা 


তের নম্বর প্রেমিকদের নীল শার্টই পরতে হ য়।
যতোই আপনি ঘনশ্যাম বটব্যলের দোকান থেকে কুমকুম কিনুন না কেন।
আপনার জামায় যতোই  গন্ধরাজ গন্ধরাজ
কলম্বিয়ান আতর জেগে থাকুক,
হয়তো মৌমাছিদের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায়
একমাত্র নিমন্ত্রিত নীল প্রেমিক।

আচ্ছা বলতে পারেন পররাষ্ট্রনীতির সেরা ছাত্র হয়ে কেন আপনি গজাস্ট্রীপের সেই ত্নন্বীর দিকে  স্ট্রবেরী বাড়িয়ে দিলেন।
লজ্জা হওয়া উচিত চাঁদ ওঠার আগে কেন বোরখা পরে লেডিস টয়লেটের ছাদে সাপ্লুডোয় ব্যস্ত ছিলেন।
বার নম্ব র আর চোদ্দ নম্বরে উভয়ে লটারী অধিকর্তা,প্রত্যেকে তাহাদের একাদশতম প্রেমিকাদের সাথে হাইঊ দ্বীপে বায়োস্কোপ
দেখতে যায়।
মোশিয়ে আপনার আন্ডার ওয়ারও কি নীল।
আমি চে গুয়েভারের কবিতা ঠিক ঠিক
মুখস্থ বলতে না পারার জন্য নীল জামা নাকি উপ যুক্ত  পরিধেয়।
হে তের ন ম্ব র আপনি কি জানতেন না
চন্দ্রবিন্দু আর খন্ড-ত য়ের ভেত র ক্যনোভাবে বিসর্গ বসাতে নেই।

আমার জামা আর গাত্রবর্নের ভেতর
 রং বদল শুরু হল বলে।

১৯+৬+১৮
ইহাকে অপেক্ষা বলে মাদমোয়াজেল।

এই আলো বর্তনীর গৃহধর্ম এক বরেন্য কৌতুক।
শোভন চৌর্যবৃত্তি তার ললাটকুমকুম
পাহার দিচ্ছে।
কখন কদমফুল অভিসার যাত্রায়
ডাহুক স্বরে ডেকে উঠবে।

১৮-৬+১৮

মধ্য শিক্ষিতরা জানেনা গরান কাঠেরনৌকা কোন ঘাটে নোঙর করে।
শিংশপা বৃক্ষে সব অভিজ্ঞান ঝুলিয়ে
মাঝি অর্ধনমিত হয়ে আছে জলজ রসায়নে।
এই লগিময় জীবনে রাধেদের কোন পারানি লাগেনা।
মাঝির ট্যাঁকে গোঁজা পেট্রোল ম্যাচ
এই সব দেখতে দেখতে আবাহন  মন্ত্র শিখে নেয়।
১৭-৬-১৮

No comments:

Post a Comment