জুনান নাশিতের কবিতা
প্রেম
ভেবেছিলাম ভুলে গেছি
রাতকান্নার মায়া থেকে ঝরে গেছে হেমন্তের সোনারঙা শ্বাস
দুয়ে দুয়ে চার মেলানো সন্ধেগুলো বকুল ছড়ানো প্রেমে হামাগুড়ি দিয়ে
যেদিন উদ্বাস্তু হলো
সেদিনও ভেবেছি, মনে নেই আর কিছু।
নিষিক্ত নীলের বোঁটায় সারাদিন অপেক্ষারা ক্লান্তমগ্ন ছিল
ভালোবাসা ভেঙে ভেঙে জড়ো হলো ডুবোচরে
সেখানে গহন বর্ণিল স্রোতে পাক খায়
আমারই রক্ত ঋণে বেড়ে ওঠা বোধের বিষাদ।
ভেবেছিলাম অনন্ত হিরক চিত্র থেকে ধসে গেছে মগ্নতার কুচি
মুখ থুবড়ে পড়ে গেছে যাবতীয় বেদনার ল্যাম্পপোষ্ট
লকলকে ইশারা আগুন ছেড়ে চলে গেছে অরণ্যপথ ধূলিমাখা চাঁদ
আর নবীন বাতাবি ঢেউ।
তুমি এসে দাঁড়াতেই বুঝলাম
পাঁচের ভেতর উল্টে থাকা এক
কতোটা ক্রন্দররত
কতোটা নিঃসঙ্গ ছিল এতোকাল।
নিয়তিপুরাণ
কতোদিন দেখিনা, স্মৃতির ভেতরে শূণ্য আসবাব
সেখানে মরা ইঁদুরের ঘ্রাণ।
তুমি কি দেখো? কাউকে?
দু’হাত বাড়িয়ে কাছে এসে যে কিনা বলবে
কেন কাঁদো মেয়ে? ভালোবাসা ভেঙে গেছে? যাক
আলোর ফিনকি থেকে ছুটে আসা রঙ একদিন
তোমাকেও রাঙাবে, ডাকবে নতুন শপথ।
কতোদিন দেখি না চাঁদ। কতোদিন গাছ, পাথর
যেখানে বেদনাগুলো মৃত্যুর ইচ্ছে নিয়ে ভেঙে যাবে
ভেসে যাবে নিয়তিপুরাণ
কতোদিন দেখি না
আহা সোনা, তোকেও কতোদিন।
প্রেম
ভেবেছিলাম ভুলে গেছি
রাতকান্নার মায়া থেকে ঝরে গেছে হেমন্তের সোনারঙা শ্বাস
দুয়ে দুয়ে চার মেলানো সন্ধেগুলো বকুল ছড়ানো প্রেমে হামাগুড়ি দিয়ে
যেদিন উদ্বাস্তু হলো
সেদিনও ভেবেছি, মনে নেই আর কিছু।
নিষিক্ত নীলের বোঁটায় সারাদিন অপেক্ষারা ক্লান্তমগ্ন ছিল
ভালোবাসা ভেঙে ভেঙে জড়ো হলো ডুবোচরে
সেখানে গহন বর্ণিল স্রোতে পাক খায়
আমারই রক্ত ঋণে বেড়ে ওঠা বোধের বিষাদ।
ভেবেছিলাম অনন্ত হিরক চিত্র থেকে ধসে গেছে মগ্নতার কুচি
মুখ থুবড়ে পড়ে গেছে যাবতীয় বেদনার ল্যাম্পপোষ্ট
লকলকে ইশারা আগুন ছেড়ে চলে গেছে অরণ্যপথ ধূলিমাখা চাঁদ
আর নবীন বাতাবি ঢেউ।
তুমি এসে দাঁড়াতেই বুঝলাম
পাঁচের ভেতর উল্টে থাকা এক
কতোটা ক্রন্দররত
কতোটা নিঃসঙ্গ ছিল এতোকাল।
নিয়তিপুরাণ
কতোদিন দেখিনা, স্মৃতির ভেতরে শূণ্য আসবাব
সেখানে মরা ইঁদুরের ঘ্রাণ।
তুমি কি দেখো? কাউকে?
দু’হাত বাড়িয়ে কাছে এসে যে কিনা বলবে
কেন কাঁদো মেয়ে? ভালোবাসা ভেঙে গেছে? যাক
আলোর ফিনকি থেকে ছুটে আসা রঙ একদিন
তোমাকেও রাঙাবে, ডাকবে নতুন শপথ।
কতোদিন দেখি না চাঁদ। কতোদিন গাছ, পাথর
যেখানে বেদনাগুলো মৃত্যুর ইচ্ছে নিয়ে ভেঙে যাবে
ভেসে যাবে নিয়তিপুরাণ
কতোদিন দেখি না
আহা সোনা, তোকেও কতোদিন।
No comments:
Post a Comment