অদৃশ্য বর্ণমালায় বাবার ঘাম
নিমাই জানা
মনে হল বাবা নামের গাছটিকে আবার ও একবার রোপন করি নৈঋত উঠোনে
উর্বর ধানক্ষেতে ত্রিভঙ্গ উরুর সাথে কেঁচোরা বাবার বর্ষা পায়ের চটি জুতায় সংসার গড়েছে
তার নিচে অলৌকিক রঙের আমি ,শৈশবের কাদামাটি আমার নখ আর ঠোঁটের বিবরে
বাবার পায়ের ছাপে পা রেখে এগিয়ে যাচ্ছি সদ্য ধান রোয়া জমিটির দিকে , আমার জুতো নেই
ওইতো আমাদের সংসার দূর্বা ঘাসের মতো গজিয়ে ওঠা সবুজ লকলকে
তার সরল মুখে কৃষিজ জমির জ্যোৎস্না ঝরলেই তাকে জরায়ুজ অঙ্কুর ভেবে উড়িয়ে দিই চৌকাঠের ওপর দিয়ে
স্থির ধ্রুবতারা বিন্দুটি আমার সন্তান হয়ে বাবার পিঠে হস্তাক্ষরের মই বুলিয়ে যাচ্ছে
মুখস্ত করছি বাবা শরীরের বর্ণমালার আদ্যাক্ষর
একটি বর্ণকে রপ্ত করতে কেন পারিনি আজন্মকাল , চোখের নিচে থাকা জমাট জলগ্ৰামকে অকপটে ঘাম বিন্দু বলেই এড়িয়ে যায় আটপৌরে গামছাটি
হীরক বিন্দুটি একান্তে জ্বলজ্বল করে
উর্বর ধানক্ষেতে ত্রিভঙ্গ উরুর সাথে কেঁচোরা বাবার বর্ষা পায়ের চটি জুতায় সংসার গড়েছে
তার নিচে অলৌকিক রঙের আমি ,শৈশবের কাদামাটি আমার নখ আর ঠোঁটের বিবরে
বাবার পায়ের ছাপে পা রেখে এগিয়ে যাচ্ছি সদ্য ধান রোয়া জমিটির দিকে , আমার জুতো নেই
ওইতো আমাদের সংসার দূর্বা ঘাসের মতো গজিয়ে ওঠা সবুজ লকলকে
তার সরল মুখে কৃষিজ জমির জ্যোৎস্না ঝরলেই তাকে জরায়ুজ অঙ্কুর ভেবে উড়িয়ে দিই চৌকাঠের ওপর দিয়ে
স্থির ধ্রুবতারা বিন্দুটি আমার সন্তান হয়ে বাবার পিঠে হস্তাক্ষরের মই বুলিয়ে যাচ্ছে
মুখস্ত করছি বাবা শরীরের বর্ণমালার আদ্যাক্ষর
একটি বর্ণকে রপ্ত করতে কেন পারিনি আজন্মকাল , চোখের নিচে থাকা জমাট জলগ্ৰামকে অকপটে ঘাম বিন্দু বলেই এড়িয়ে যায় আটপৌরে গামছাটি
হীরক বিন্দুটি একান্তে জ্বলজ্বল করে
No comments:
Post a Comment