Wednesday, January 31, 2018

১৬-১-১৮ 

চিরঞ্জীব হালদারের কবিতা

সক্রেটীসের শংসাপত্র দেখি মায়ের আঁচলের খুটে বাঁধা থাকত।

পিতাকুমার বিবাহবাসরে ঢোকার পূর্বে
 মাতামহ তার বেনারসীতে  সেই যে বেঁধে দেন
তার দরিদ্র আঁচলে ঝুলে থাকতে দেখেছি আমৃত্যু।

তিনি যখন ঘুমোতে যেত
তার বিবাহে পাওয়া আয়নাকে ডাক দিত
যেন একটাও অক্ষর ওখান থেকে খসে না পড়ে।

পারা ওঠা আয়নায় অবিবাহিত বোন
মুখ দেখেনা আর
বালিসের পাশে রেখে  ঘুমোতে যায়।

একদিন জরামুগ্ধ প্যাপিরাস বলেছিল
এই সত্য অক্ষর আর কত কাল
 মা-হীন বহন করিব।

বলাবাহুল্য আমি নিরুত্তর।

১৮-১-১৮


কোন মন্তব্য করার আগে ভাবতে হবে
 উলফ বাঘিনী ছিল কিনা।
প্লাথ কি তাকে কোন চিঠি পাঠিয়েছিল।
এই সব বিনিময় যোগ্য সমাচার করবী গাছের নিচে পুতে রাখে কারা।
রুদ্র ইহা কি তোমার ঝাঁকড়া চুল।
বিলি কাটতে আসা মেয়েরা একদিন বাবু ঘরনী।
যোগ দেখি এক পানিফল ক্ষেতের পাশে  কাহার  সাথে কথা  বলিতেছে।
মা তার বেহালাটির পাহারাদার।
চিত্র ঋণ : Jose Luis Villagran Ortiz

No comments:

Post a Comment